Skip to main content

বর্তমানে বড় মাপের কিছু আলেম দেখতেছি যে, তাহারা ইলমী যোগ্যতার কারনে বড় বড় পদে অধিষ্ঠিত আছে। ইলমী যোগ্যতা থাকলে কি হবে, ইলম প্রয়োগের যোগ্যতা থাকা দরকার

এক মুচি উচ্চ শিক্ষা লাভ করে কোটের জর্জ হয়ে গেল। উচ্চ শিক্ষিত হলে কি হবে, রায় দেবার যোগ্যতা নাই। অর্থাৎ কোন আসামির জেল হবে, কোন আসামী খালাশ হবে তাহা নির্নয় করতে পারে না। তখন পেসকার সাহেব বললো, আপনি কোন চিন্তা করবেন না। আমি জানি কার জেল হবে, কে মুক্তি পাবে। আমি টেবিলের নিচ দিয়া দুটি সুতা আপনার দুই পায়ে ফিট করে দিব। যখন কোন আসামীর জেল বুঝবো তখন ডান পায়ের সুতা টান দিব, আর বাম পায়ের সুতায় টান পড়লে বুঝবেন খালাশ।

বাহঃ দারুন তো// 
এভাবেই কোটের কার্যক্রম চলতেছে। তো একবার ঈদের লম্বা ছুটির সময় কুমারী পোকায় সুতাতে বাসা বানিয়ে দুই সুতাকে একত্র করে ফেলেছে। 
তো, কোট খোলার দিনই একটা রায় হবে। পেসকার সাহেব যখন সুতায় টান দিলেন তখন দুই পায়ের সুতায়ই টান পড়েছে। এবার তো জর্জ সাহেব বিপদে পড়ে গেলো। কারন দুই সুতা একবারে টান পড়লে কি রায় তাহাতো জানা নাই। তাই সে কিছুক্ষন চিন্তা করে বলে উঠল,, জেল খালাশ, জেল খালাশ। 

পেসকার দৌড়ে যেয়ে বললো, স্যারের মাথায় পানি দিতে হবে, মাথা খারাপ হয়ে গেছে।

বর্তমানে বড় মাপের কিছু আলেম দেখতেছি যে, তাহারা ইলমী যোগ্যতার কারনে বড় বড় পদে অধিষ্ঠিত আছে। ইলমী যোগ্যতা থাকলে কি হবে, ইলম প্রয়োগের যোগ্যতা না থাকার দরুন পেসকার তথা  (দুনিয়াদারের)
সহায়তা নিয়া ধ্বংসের অতলে তলিয়ে যাচ্ছে। এই ফাঁকে কুমারী পোকা তথা ( দুনিয়ার মরক ) যোগাযোগ পথে বাঁধার সৃষ্টি করার কারনে ভান্ডারী নজিবুল বাসারের কাছেও পদের জন্য মোবাইল করে মিনতি করা হয়।তবে আমি হক্কানি হুজুরদের বলতেছি না।

মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে কাচামাল হিসাবে ব্যবহার করে তাদেরকে শাপলা চত্তরে বিপদের মুখে ছেড়ে দিয়া যারা এসি রুমে বসে স্বপ্নের জাল বুনেছিল তারাই কান্ডারী হয়ে আবার সামনে আসতে চাচ্ছ। আর যেই মহা মানব ছাত্রদেরকে ছেড়ে যায় নাই, বরং নিজে কারাবরন করেছিল, সেই মহান নায়ককে সম্মানের বদলে ইনসাল করার পায়তারা করছে।

Comments